বেশি বেশি পানি পান করুন |
সুস্থ জীবনযাপনে ওজন এক বিশেষ শত্রু। একবার দেহের ওজন বৃদ্ধি পেলে সহজেই
তা কমানো যায় না। আবার যাদের বয়স ৩০-ঊর্ধ্ব, তাদের জন্য বেশ কঠিন কাজ ওজন
কমানো। তবে আমরা যদি খাবার গ্রহণে কিছু সতর্কতা মেনে চলি তবেই ওজন কমানো
এবং নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
খালি পেটে সকালে এক গ্ল্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ মধু ও এক পিস লেবু দিয়ে খেয়ে নিন।
প্রতিবেলা খাওয়ার আগে এক গ্লাস পানি পান করবেন।
আঁশবহুল খাবার বেশি করে খাবেন।
মাংস বা নদীর মাছের পরিবর্তে সামুদ্রিক মাছ বেছে নিন।
প্রতিবেলা খাওয়ার পর এক কাপ চা (দুধ, চিনি ছাড়া) পান করুন।
জুসের পরিবর্তে বেশি করে মৌসুমি টকজাতীয় ফল খাবেন।
রাত ৮টার পর খাবার না খাওয়াই উচিত।
রাতে ঘুমের আগে এক গ্ল্লাস পানিতে দুই চা চামচ ইসবগুলের ভুসি দিয়েই খেয়ে নিন।
রেহানা ফেরদৌসী মিলি
পুষ্টিবিদ, কোডা ও শমরিতা হাসপাতাল ঢাকা
খালি পেটে সকালে এক গ্ল্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ মধু ও এক পিস লেবু দিয়ে খেয়ে নিন।
প্রতিবেলা খাওয়ার আগে এক গ্লাস পানি পান করবেন।
আঁশবহুল খাবার বেশি করে খাবেন।
মাংস বা নদীর মাছের পরিবর্তে সামুদ্রিক মাছ বেছে নিন।
প্রতিবেলা খাওয়ার পর এক কাপ চা (দুধ, চিনি ছাড়া) পান করুন।
জুসের পরিবর্তে বেশি করে মৌসুমি টকজাতীয় ফল খাবেন।
রাত ৮টার পর খাবার না খাওয়াই উচিত।
রাতে ঘুমের আগে এক গ্ল্লাস পানিতে দুই চা চামচ ইসবগুলের ভুসি দিয়েই খেয়ে নিন।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন এবং সপ্তাহে কমপক্ষে একদিন রোজা রাখুন।
- দাওয়াত কিংবা ভূরিভোজে
- করণীয় কী?
- দাওয়াত এড়াতে না পারলে
- আমরা যা করব তা হল-
- খাওয়ার আগে এক গ্লাস পানি পান করব।
- খাবারে পর্যাপ্ত সালাদ যোগ করব।
- মাংসের চর্বি যতটা সম্ভব বাদ দিয়ে খাব।
- ঘরে ফিরেই এক গ্লাস কুসুম গরমপানিতে অর্ধেক লেবুর রস দিয়ে পান করব।
- ঠাণ্ডা পানি বা কোনো রকম সফট ড্রিংকস পান করব না।
- দুপুর বা রাতে যে বেলাতে দাওয়াত খাব, সেদিন অন্য বেলায় খুব সামান্য খাবার খাব।
রেহানা ফেরদৌসী মিলি
পুষ্টিবিদ, কোডা ও শমরিতা হাসপাতাল ঢাকা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন