স্বাস্থ্য ভালো রাখার প্রধান উপায় হচ্ছে পরিমিত সুষম খাদ্য গ্রহণ, মানসিক
চাপমুক্ত থাকা এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা; সঙ্গে আনন্দ-ফুর্তির জীবন হলে তো
সোনায় সোহাগা। কিছু সুনির্দিষ্ট খাদ্য আছে যেগুলো মানসিক চাপ এবং ওজন কমাতে
দারুণ সহায়ক। সবজি, আঁশ জাতীয় দানাদার খাবার ও সাইট্রিক এসিডযুক্ত সামান্য
টক খাবার মানুষের শরীর থেকে মেদ বা চর্বি কমায় এবং মনকে চাপমুক্ত রাখে।
অন্যদিকে নিয়মিত আধা ঘণ্টার
বেশি হাঁটা, ১৫ থেকে ২০ মিনিট ফ্রিহ্যান্ড ব্যায়াম এবং সুনির্দিষ্ট পদ্ধতির কয়েকটি যোগব্যায়াম স্বাস্থ্যের সুরক্ষা দেয়। শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করে। পুষ্টিবিদ কারলোট ওয়াটস ও আন্না ম্যাগির লেখা ঞযব উব-ংঃৎবংং উরবঃ নামক বইয়ে শরীর ও মন ভালো রাখার উপায় হিসেবে এ বিষয়গুলোর ওপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। খবর দ্য ডেইলি মেইল অনলাইনের।
বইয়ে বলা হয়, প্রত্যেক মানুষেরই কমবেশি মানসিক চাপ আছে। তবে কোনো ব্যক্তি দীর্ঘদিন উচ্চমাত্রার মানসিক চাপে ভুগলে তার স্বাস্থ্যের অপূরণীয় ক্ষতি হয়। যা শরীরে ডায়াবেটিস, স্থায়ী উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ ও পেটের পীড়া জন্ম দিয়ে থাকে। এ ছাড়া অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে শরীরে ট্রেস-হরমোন নির্গত হয়। এই ক্ষতিকর হরমোন শরীরের ওজন বাড়ায় এবং মানুষকে মনমরা করে ফেলে। এ অবস্থা থেকে রেহাই পেতে হলে আঁশযুক্ত দানাদার খাবার, সবুজ সবজি, শিম জাতীয় আনাজপাতি, কলা, রসুন, পেঁয়াজ, কমলালেবু এবং আরব দেশে জন্মানো জলপাই জাতীয় ফল বেশি করে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ ধরনের খাবার গ্রহণ করলে শরীরের বাড়তি মেদ দ্রুত ঝরে যায়। তবে বইটিতে এও বলা হয়েছে, যারা নিম্ন রক্তচাপ ও শারীরিক দুর্বলতায় ভোগেন তাদের দেহে বাড়তি শক্তির জন্য বেশি করে মাছ, মাংস ও ডিম খেতে হবে।
উল্লেখ্য, এ গ্রন্থটি গত ৭ জানুয়ারি প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান হ্যা হাউস (ঐধু যড়ঁংব)।
বেশি হাঁটা, ১৫ থেকে ২০ মিনিট ফ্রিহ্যান্ড ব্যায়াম এবং সুনির্দিষ্ট পদ্ধতির কয়েকটি যোগব্যায়াম স্বাস্থ্যের সুরক্ষা দেয়। শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করে। পুষ্টিবিদ কারলোট ওয়াটস ও আন্না ম্যাগির লেখা ঞযব উব-ংঃৎবংং উরবঃ নামক বইয়ে শরীর ও মন ভালো রাখার উপায় হিসেবে এ বিষয়গুলোর ওপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। খবর দ্য ডেইলি মেইল অনলাইনের।
বইয়ে বলা হয়, প্রত্যেক মানুষেরই কমবেশি মানসিক চাপ আছে। তবে কোনো ব্যক্তি দীর্ঘদিন উচ্চমাত্রার মানসিক চাপে ভুগলে তার স্বাস্থ্যের অপূরণীয় ক্ষতি হয়। যা শরীরে ডায়াবেটিস, স্থায়ী উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ ও পেটের পীড়া জন্ম দিয়ে থাকে। এ ছাড়া অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে শরীরে ট্রেস-হরমোন নির্গত হয়। এই ক্ষতিকর হরমোন শরীরের ওজন বাড়ায় এবং মানুষকে মনমরা করে ফেলে। এ অবস্থা থেকে রেহাই পেতে হলে আঁশযুক্ত দানাদার খাবার, সবুজ সবজি, শিম জাতীয় আনাজপাতি, কলা, রসুন, পেঁয়াজ, কমলালেবু এবং আরব দেশে জন্মানো জলপাই জাতীয় ফল বেশি করে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ ধরনের খাবার গ্রহণ করলে শরীরের বাড়তি মেদ দ্রুত ঝরে যায়। তবে বইটিতে এও বলা হয়েছে, যারা নিম্ন রক্তচাপ ও শারীরিক দুর্বলতায় ভোগেন তাদের দেহে বাড়তি শক্তির জন্য বেশি করে মাছ, মাংস ও ডিম খেতে হবে।
উল্লেখ্য, এ গ্রন্থটি গত ৭ জানুয়ারি প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান হ্যা হাউস (ঐধু যড়ঁংব)।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন